https://shikhabd.com/google0928d57da4654288.html

মিরাবাজার সার্বজনীন পূজামন্ডপে উৎসবের আবহ


Shikha BD প্রকাশের সময় : অক্টোবর ১২, ২০২৪, ১০:৩৭ পূর্বাহ্ন /
মিরাবাজার সার্বজনীন পূজামন্ডপে উৎসবের আবহ

শিখাবিডি ডেস্ক :: সিলেট নগরীর মিরাবাজার সার্বজনীন পূজা কমিটির পূজামন্ডপে উৎসবের আবহে চলছে শারদীয় দূর্গোৎসব। পূজামন্ডপে ষষ্ঠীর দিন থেকেই ছিল পূজা দিতে আসা সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উপচে পড়া ভিড়। আজ শনিবার মহানবমী একই সাথে দশমীর তিথিও। আগামীকাল হবে প্রতিমা বিসর্জন। ঘোড়ায় করে কৈলাসে ফিরবেন দেবী দুর্গা।

ভক্তরা সুখ-শান্তি, সমৃদ্ধি ও বৈশ্বিক অশান্তি থেকে মুক্তি কামনায় দেবী দুর্গার চরণে অঞ্জলি দিয়েছেন। নানা বয়স ও শ্রেণি পেশার মানুষের উপস্থিতিতে পূজামণ্ডপ পরিণত হয় মিলনমেলায়। মণ্ডপে বেজেছে ঢাক, ছিল উলুধ্বনি।

বুধবার (৯ অক্টোবর) সকালে মণ্ডপে বোধন আমন্ত্রণ ও অধিবাসের মধ্য দিয়ে উৎসবের প্রথম দিন ষষ্ঠী পূজা শুরু হয়। বৃহস্পতিবার হয় মহাসপ্তমী বিহিত পূজা। শুক্রবার মহাঅষ্টমীর দিন কুমারী পূজা অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া অষ্টমী বিহিত পূজা ও সন্ধিপূজাও সম্পন্ন হয় এ দিন।

এবারের পূজা শান্তিপূর্ণভাবে পালিত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সার্বজনীন পূজা কমিটির নেতৃবৃন্দ। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও আশপাশের মানুষের সহযোগিতায় পূজামন্ডপে কোন ধরনের অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়নি।

এদিকে, শুক্রবার দূর্গাপূজার সার্বিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন সার্বজনীন পূজা কমিটির নেতৃবৃন্দ। এসময় উপস্থিত ছিলেন, মিরাবাজার সার্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি সুজিত দেব সাধন, সাধারণ সম্পাদক অভিনন্দন ধর চৌধুরী, বলরাম জিউ আখরা কমিটির সভাপতি গোপিকা শ্যাম পুরকায়স্থ, সাধারণ সম্পাদক শ্যামল চন্দ্র দে, প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সুদীপ পুরকায়স্থ, সহ-সভাপতি নারায়ন পুরকায়স্থ। অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, অব. অধ্যক্ষ তাপসী চক্রবর্তী লিপি, সিসিকের ১৮নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর এবিএম জিল্লুর রহমান উজ্জ্বল, পরেশ চন্দ্র দেবনাথ, বিমল পাল, সৌমিত্র চৌধুরী শ্যাম, চন্দন শ্যাম পুরকায়স্থ।

এসময় মিরাবাজার সার্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি সুজিত দেব সাধন বলেন, এবার সার্বজনীন পূজা কমিটি মিরাবাজারের ৪৪ তম বছর। পূজা অনুষ্ঠানে নির্বঘ্নে সম্পন্ন কতে সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।

মিরাবাজার সার্বজনীন পূজা কমিটির সাধারণ সম্পাদক অভিনন্দন ধর চৌধুরী বলেন, এবারের দূর্গাপূজা শন্তিপূর্ণভাবে পালিত হচ্ছে। আমরা প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতা পাচ্ছি। প্রতিমা বিসর্জেনের মাধ্যমে আমাদের পূজা উৎসব শেষ হবে।