https://shikhabd.com/google0928d57da4654288.html
দেশের খাদ্যশস্য উৎপাদনে কৃষকরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন, দেশের চাষযোগ ভূমির পরিমান দিন দিন কমে যাচ্ছে। এ সমস্যা সমাধানে বহুব্রিহি ধান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। গত ২৬ জানুয়ারী বেলা ৩ টায় কুলাউড়া উপজেলার হাজিপুর ইউনিয়নে কানিহাটি গ্রামের কৃতি সন্তান বহুব্রিহি ধানের আবিষ্কারক জিন বিজ্ঞানী ডক্টর আবেদ চৌধুরী এ কথা বলেন।
যুক্তরাজ্যে শখের বাগানের অন্যতম উদ্যেক্তা বহুব্রিহি ধানের সফল উৎপাদনকারী মোঃ আজম খান এ ধানের মাঠ পর্যায়ে চাষ পদ্ধতি পরিদর্শন শেষে মত বিনিময়কালে ডক্টর আবেদ চৌধুরী আরো বলেন বহুব্রিহি ধানের যুক্তরাজ্যে সফল উৎপাদনকারী আজম খানের মাধ্যমে ব্রিটেন সরকার এ ব্যপারে আগ্রহ প্রকাশ করবে। এ ধান আগামী ৩ বছরের মধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে যাবে। এ ধান একবার রোপন করলে পাঁচটি ফসল পাওয়া যায় বোরো, আউশ, আমন এতে কৃষকদের উৎপাদন খরচ কম হবে। আমি আমার গ্রাম থেকে শুরু করেছি। কৃষকরাই আমাদের প্রাণ শক্তি। কৃষিকাজে শিক্ষিত জনগোষ্ঠিকে এগিয়ে আসার আহবান জানান।
শখের বাগানের উদ্যক্তা ধানের অন্যতম সফল উৎপাদনকারী মোঃ আজম খান বলেন ডক্তর আবেদ স্যারের মাঠ পর্যায়ে বহুব্রিহি ধানের চাষের অবস্থান দেখে আমি উৎফলিত। আমি দেশে আমার এলাকায় এ ধান চাষের জন্য কৃষকদের উৎসাহিত করব। এ সময় অন্যান্যর মধ্যে অংশগ্রহন করেন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা তাহমিদ আহমদ চৌধুরী, সিনিয়র সাংবাদিক আমিরুল ইসলাম চৌধুরী এহিয়া, ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জেসির আরাফাত, এখলাছুর রহমান তালুকদার প্রমূখ।
আপনার মতামত লিখুন :