https://shikhabd.com/google0928d57da4654288.html
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তন হলে দেশ এক ভয়ঙ্কর বধ্যভূমিতে পরিণত হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির উদ্যোগে ডেঙ্গু প্রতিরোধে গণসচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণের সময় সাংবাদিকদের সামনে এ মন্তব্য করেন তিনি।
রিজভী বলেন, শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তন কিংবা পুনরুত্থান মানে দেশ হবে এক ভয়ঙ্কর বধ্যভূমি। এই বধ্যভূমি যাতে তৈরি না হয়, তাই অন্তর্র্বতীকালীন সরকারকে অবিলম্বে প্রয়োজনীয় সংস্কার করে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের দিকে যেতে হবে।
প্রশাসনে বিদ্যমান আওয়ামী লীগপন্থিদের দ্রুত চিহ্নিত করার তাগিদ দিয়ে অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, মানবতা অবশ্যই রাখবেন, কিন্তু যারা নিজেরা মানবতা দেখায়নি, যারা শেখ হাসিনাকে উদ্বুদ্ধ করেছে আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতাকে গুলি করতে, সেই স্বৈরাচারের কীটপতঙ্গ যদি প্রশাসনের মধ্যে থাকে, আপনাদেরকে প্রতি পদে পদে বাধা দেবে। তাদেরকে অতি দ্রুত চিহ্নিত করুন। গণতন্ত্রকামী মানুষের পক্ষে যারা ছিল অথবা যারা নিরপেক্ষ ছিল তারা যে দলেরই সমর্থক হোক না কেন, সেসব মেধাবী লোকদেরকে প্রশাসনের বিভিন্ন জায়গায় বসান।
এ সময় লালমনিরহাট জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী তাবাসসুম উর্মি প্রসঙ্গে বিএনপির এ নেতা বলেন, আবু সাঈদের মতো একজন মহিমান্বিত আত্মদানকারী, যিনি নিজের জীবন দিয়েছেন বুক চিতিয়ে, হাসিনার পুলিশের গুলি বরণ করেছেন, তিনি তাকে বলছেন সন্ত্রাসী, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী। এদের মতো লোকজন প্রশাসনের বিভিন্ন জায়গায় আছে। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তো প্রশাসনের একটি অংশ, তাহলে আজকে সচিবালয় ও বিচারালয় থেকে শুরু করে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে কীভাবে এই স্বৈরাচারের দোসররা একটি বিপ্লবের সরকারকে ব্যর্থ করতে চাইবে, সেটা তো আমরা প্রত্যেকেই জানি।
প্রশাসনে যাদের নতুন প্রমোশন হচ্ছে তাদের উদ্দেশ করে রিজভী বলেন, আওয়ামী প্রশাসন জনগণের টাকা লুট করে কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছে। আপনারা বঞ্চিত ছিলেন, আপনাদেরকে চিহ্নিত করা হয়েছিল বিরোধী দলের লোক হিসেবে। এখন আপনারা যদি মনে করেন এতদিন বঞ্চিত ছিলাম, এখন ভাগ বাটোয়ারা করে সেটি পূরণ করব, তাহলে কিন্তু এই জাতি চিরদিনের জন্য অন্ধকারে চলে যাবে।
রিজভী আরও বলেন, সজীব ওয়াজেদ জয় সিঙ্গাপুরে একটি লবিস্ট ফান্ড ভাড়া করেছে তাদের পক্ষে ওকালতি করার জন্য। এগুলো কিন্তু খুব সাধারণ কথা নয়।
লিফলেট বিতরণ কর্মসূচিতে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, নির্বাহী কমিটির সদস্য নাজিম উদ্দীন আলম, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা ডা. জাহিদুল কবির প্রমুখ।’শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তন মানে দেশ হবে ভয়ঙ্কর বধ্যভূমি’
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তন হলে দেশ এক ভয়ঙ্কর বধ্যভূমিতে পরিণত হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির উদ্যোগে ডেঙ্গু প্রতিরোধে গণসচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণের সময় সাংবাদিকদের সামনে এ মন্তব্য করেন তিনি।
রিজভী বলেন, শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তন কিংবা পুনরুত্থান মানে দেশ হবে এক ভয়ঙ্কর বধ্যভূমি। এই বধ্যভূমি যাতে তৈরি না হয়, তাই অন্তর্র্বতীকালীন সরকারকে অবিলম্বে প্রয়োজনীয় সংস্কার করে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের দিকে যেতে হবে।
প্রশাসনে বিদ্যমান আওয়ামী লীগপন্থিদের দ্রুত চিহ্নিত করার তাগিদ দিয়ে অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, মানবতা অবশ্যই রাখবেন, কিন্তু যারা নিজেরা মানবতা দেখায়নি, যারা শেখ হাসিনাকে উদ্বুদ্ধ করেছে আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতাকে গুলি করতে, সেই স্বৈরাচারের কীটপতঙ্গ যদি প্রশাসনের মধ্যে থাকে, আপনাদেরকে প্রতি পদে পদে বাধা দেবে। তাদেরকে অতি দ্রুত চিহ্নিত করুন। গণতন্ত্রকামী মানুষের পক্ষে যারা ছিল অথবা যারা নিরপেক্ষ ছিল তারা যে দলেরই সমর্থক হোক না কেন, সেসব মেধাবী লোকদেরকে প্রশাসনের বিভিন্ন জায়গায় বসান।
এ সময় লালমনিরহাট জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী তাবাসসুম উর্মি প্রসঙ্গে বিএনপির এ নেতা বলেন, আবু সাঈদের মতো একজন মহিমান্বিত আত্মদানকারী, যিনি নিজের জীবন দিয়েছেন বুক চিতিয়ে, হাসিনার পুলিশের গুলি বরণ করেছেন, তিনি তাকে বলছেন সন্ত্রাসী, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী। এদের মতো লোকজন প্রশাসনের বিভিন্ন জায়গায় আছে। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তো প্রশাসনের একটি অংশ, তাহলে আজকে সচিবালয় ও বিচারালয় থেকে শুরু করে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে কীভাবে এই স্বৈরাচারের দোসররা একটি বিপ্লবের সরকারকে ব্যর্থ করতে চাইবে, সেটা তো আমরা প্রত্যেকেই জানি।
প্রশাসনে যাদের নতুন প্রমোশন হচ্ছে তাদের উদ্দেশ করে রিজভী বলেন, আওয়ামী প্রশাসন জনগণের টাকা লুট করে কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছে। আপনারা বঞ্চিত ছিলেন, আপনাদেরকে চিহ্নিত করা হয়েছিল বিরোধী দলের লোক হিসেবে। এখন আপনারা যদি মনে করেন এতদিন বঞ্চিত ছিলাম, এখন ভাগ বাটোয়ারা করে সেটি পূরণ করব, তাহলে কিন্তু এই জাতি চিরদিনের জন্য অন্ধকারে চলে যাবে।
রিজভী আরও বলেন, সজীব ওয়াজেদ জয় সিঙ্গাপুরে একটি লবিস্ট ফান্ড ভাড়া করেছে তাদের পক্ষে ওকালতি করার জন্য। এগুলো কিন্তু খুব সাধারণ কথা নয়।
লিফলেট বিতরণ কর্মসূচিতে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, নির্বাহী কমিটির সদস্য নাজিম উদ্দীন আলম, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা ডা. জাহিদুল কবির প্রমুখ।
আপনার মতামত লিখুন :