জাতীয় জনতা পার্টির বর্তমান চেয়ারম্যান এডভোকেট তাহমিনুল ইসলাম খান


Shikha BD প্রকাশের সময় : অক্টোবর ২, ২০২৪, ১১:১৪ পূর্বাহ্ন /
জাতীয় জনতা পার্টির বর্তমান চেয়ারম্যান এডভোকেট তাহমিনুল ইসলাম খান

আকলিছ আহমেদ চৌধুরী :: জাতীয় জনতা পার্টির বর্তমান চেয়ারম্যান এডভোকেট তাহমিনুল ইসলাম খানকে প্রস্তাব ও সমর্থন করা হয়েছে। জাতীর জনতা পার্টির একটি কার্যকরী সভা গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ইং শনিবার বিকেল ৩ ঘটিকায় ঢাকা জনতা ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।

প্রকাশ করা আবশ্যক ২০২২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ওসমানীর মৃত্যুর পর থেকে যিনি পার্টির হাল ধরে ছিলেন,পার্টির চেয়ারম্যান, সাবেক সংসদ সদস্য এডভোকেট নুরুল ইসলাম খান মৃত্যু বরণ করেন।এই বছরের শেষের দিকে বৃৃটেনে বসবাস রত ওসমানীর খুব কাছের মানুষ শাহ মুহাম্মদ আবিদ আলীকে দেশে এনে পার্টির চেয়ারম্যান নিযুক্ত করা হয়।তিনি এই বছরের মার্চ মাসের ১৮ তারিখ বৃৃটেনে মৃত্যু বরন করেন।

এর পর থেকে মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক বঙবীর জেনারেল এম এ জি ওসমানীর প্রতিষ্টিত জাতীয় জনতা পার্টির সর্বোচ্চ পদটি শুন্য হয়ে পড়ে।যা প্রেক্ষিতে ২৮ সেপ্টেম্বর পার্টির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মুজিবুর রহমান চৌধুরী হীরুর সভাপতিত্বে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়।

পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট হুমাইয়ুন কবির আকনের পরিচালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন,ভাইস চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম,প্রচার প্রকাশনা সম্পাদক রানা,অর্থ সম্পাদক সেলিম উদ্দিন খান,প্রমূখ।

আমন্ত্রিত অতিথি জাতীয় জনতা পার্টির আইন বিষয়ক সম্পাদক, সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম নুরুল ইসলাম খানের পূত্র এডভোকেট তাহমিনুল ইসলাম খান,সিলেট জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও বিভাগীয় সমন্বয় কারী আকলিছ আহমদ চৌধুরী, সিলেট মহানগর কমিটির সাধারণ সম্পাদক শফিকুররহমান শফিক,সহ সভাপতি সেলিম আহমদ চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক আহমদ চৌধুরী।

সভায় সভাপতির বক্তব্যে জাতীয় জনতা পার্টির সাধারণ সম্পাদক বলেন,সকলের প্রস্তাব গৃহীত হল আগামী বর্ধিত সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।আমি প্রায় ৩০/৩৫ বছর একই পদে, আমার বয়স বেড়ে গেছে,আমি অসুস্থ তাই আমি এখন থেকে দলের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করব।

তাছাড়া তিনি বলেন জাতীয় জনতা ভবনের এনা কাউনটার সহ সকল ভাড়াটিয়া চলে গেছে আমি সাংগঠনিক সম্পাদক হুমাইয়ুন সাহেবকে বলে সব তালা মেরে রাখছি।

কিন্তু আজ থেকে ৩৫ বছর ভবন ভাড়ার কোন হিসেব নিকেশ দেননি।তাছাড়া মোট ৩৫ শতক ভুমির বেশ কিছু অংশ বেদখল হল এব্যাপারে কিছু বলেননি।

জানা যায় সিলেট বিভাগের ৩ জন প্রবাসী ব্যাক্তি এই পঁয়ত্রিশ শতক ভুমি ভবন ও স্তাপনা সহ ৭১ এর স্বাধীনতা যুদ্ধের পর জেনারেল ওসমানীকে কিনে দিয়েছিলেন।

আমরা সিলেটবাসীর পক্ষ থেকে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে প্রার্থনা করি মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায় বঙবীর জেনারেল ওসমানীর বাসস্থল, জাতীয় জনতা পার্টির কার্যালয় ও ঐতিহাসিক এই ভুমি উদ্ধার করার আইনগত ব্যাবস্তা গ্রহন করিতে।